মোটরসাইকেল খবর

নতুন ভার্সনে এলো ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ


নতুন ভার্সনে এলো দেশের নম্বর ওয়ান রেসিং বাইক ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ। বাইকটি এখন থেকে ভার্সন থ্রিতে পাওয়া যাবে। এটি ইন্দোনেশিয়ান ভার্সন। গতকাল রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ইয়ামাহা সেন্টারে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে বাইকটির বিক্রির জন্য প্রি-অর্ডার ঘোষণা করা হয়। প্রি-অর্ডার করা গ্রাহকরা জুন মাসে আর ওয়ান ফাইভ হাতে পাবেন। এর মূল্য ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

নতুন সংস্করণে পূর্বের সবকিছুকেই আরও প্রযুক্তি নির্ভর ও স্টাইলিশ করে গড়ে তোলা হয়েছে। বিশেষ করে বাইকটির নকশা, ইঞ্জিনের ক্ষমতা এবং ডিসপ্লেসহ ইলেক্ট্রো-মেকানিক্যাল সব যন্ত্রাংশই চালকের সুবিধা, দ্রুত গতি ও নিয়ন্ত্রণের কথা মাথায় রেখে নিখুঁত করা হয়েছে।

আর ওয়ান ফাইভের প্রথম সংস্করণই সারা বিশ্বের বাইকারদের মধ্যেই ছিল তুমুল জনপ্রিয়। এর পেছনে শুধু বাইকটির দুর্দান্ত গতি কিংবা নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নয় বরং স্টাইলের ভূমিকা রয়েছে।

ইয়ামাহার ভূবন ভোলানো স্পোর্টস বাইকগুলোর কোনটাই ১৫০ সিসির বাইক নয়, বরং ৩০০, ৬০০ কিংবা ১০০০ সিসির। কিন্তু ২০০৮ সালে ১৫০ সিসি সেগমেন্টে সুপার স্পোর্টস বাইক আদলে আর ওয়ান ফাইভ এর প্রথম সংস্করণ বের করে যে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল ইয়ামাহা সেই ধারা এখনো অব্যহত রয়েছে।

বাইকটি দেখে ইয়ামাহা প্রেমিকরা আরও মুগ্ধ হবেন। এতে থাকছে ১৫৫ সিসির ১৯.০৪ বিএইচপি ক্ষমতা সম্পন্ন ওয়াটার কুলড ইঞ্জিন। চেসিস আগের মতই ডেলটা বক্স (টুইন স্পার) ফ্রেমে তৈরি হলেও ডিজাইন করা হয়েছে আর ১২৫ ও আর ৬ এর মিশ্রণে। সামনের ডাবল এলইডি হেডলাইটের মধ্যে থাকছে ইঞ্জিনের বাতাস শোষণের (এয়ার ইনটেক) পথ।

আরোহী যাতে দীর্ঘ সময় কোন প্রকার শারীরিক অসুবিধা ছাড়াই বাইকটি চড়তে পারেন সেজন্য ফুয়েল ট্যাঙ্ক ও সিটের নকশায় পরিবর্তন করা হয়েছে। এলইডি টেইল লাইট ও এক্সহজট পাইপের নয়া নকশা বাইকটির দর্শনে এনে দিয়েছে আনকোরা আভিজাত্য। বাইকটির ১৫৫ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন ১৪.৭ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ন করতে সক্ষম হবে যেটা কিনা ৬-স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে মিলিত হয়ে চালককে দেবে গতি এবং স্বস্তি দুটোই। বাইকটির ওজন ১৩৭ কেজি।

বাইকটি দেখে ইয়ামাহা প্রেমিকরা আরও মুগ্ধ হবেন। এতে থাকছে ১৫৫ সিসির ১৯.০৪ বিএইচপি ক্ষমতা সম্পন্ন ওয়াটার কুলড ইঞ্জিন। চেসিস আগের মতই ডেলটা বক্স (টুইন স্পার) ফ্রেমে তৈরি হলেও ডিজাইন করা হয়েছে আর ১২৫ ও আর ৬ এর মিশ্রণে। সামনের ডাবল এলইডি হেডলাইটের মধ্যে থাকছে ইঞ্জিনের বাতাস শোষণের (এয়ার ইনটেক) পথ।

আরোহী যাতে দীর্ঘ সময় কোন প্রকার শারীরিক অসুবিধা ছাড়াই বাইকটি চড়তে পারেন সেজন্য ফুয়েল ট্যাঙ্ক ও সিটের নকশায় পরিবর্তন করা হয়েছে। এলইডি টেইল লাইট ও এক্সহজট পাইপের নয়া নকশা বাইকটির দর্শনে এনে দিয়েছে আনকোরা আভিজাত্য। বাইকটির ১৫৫ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন ১৪.৭ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ন করতে সক্ষম হবে যেটা কিনা ৬-স্পিড গিয়ার বক্সের সাথে মিলিত হয়ে চালককে দেবে গতি এবং স্বস্তি দুটোই। বাইকটির ওজন ১৩৭ কেজি।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button